নিউজপিডিয়া ডেস্ক : গোটা দেশের সঙ্গে এ রাজ্যে হু হু করে বাড়ছে বেকারত্বের হার। কয়েকদিন আগে এ রাজ্যের বন দপ্তরে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। চুক্তিভিত্তিক সেই পদের জন্য ২০ লাখেরও বেশি যুবক যুবতী আবেদন করেন। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, অষ্টম শ্রেণি পাশ যোগ্যতা প্রয়োজন হলেও সেই পদের জন্য আবেদন করেছেন পিএইচডি ডিগ্রিধারী ব্যক্তিরাও। এতেই এ রাজ্যের বেকারত্বে হাল বোঝা যায়।
এবার SSC নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র দেবাংশু ভট্টাচার্য। ঘটনার সূত্রপাত দেবাংশুর এক ফেসবুক ভিডিও-র মাধ্যমে। জনৈক সোহেল রানা দেবাংশু জিজ্ঞেস করেন, “SSC কবে হবে ভাই? বুড়ো হয়ে গেলাম তো” এই প্রশ্নের ঝটিতি জবাব দিতে গিয়ে দেবাংশু বলেন, “বুড়ো যদি হয়ে গিয়ে থাকেন দাদা, তাহলে বার্ধক্যভাতার জন্য অ্যাপ্লাই করতে পারেন আপাতত। এটাই বলতে পারি। “
দেবাংশুর এই বক্তব্য প্রকাশ্যে আসতেই ক্ষুব্ধ চাকুরি প্রার্থীরা। তাঁরা সোশ্যাল মিডিয়ায় দেবাংশুর এই বক্তব্যের সমালোচনায় মুখর। তাঁদের বক্তব্য, এমনিতে দীর্ঘদিন রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ৷ করোনা পরিস্থিতিতে অন্য চাকরির পরীক্ষাও স্থগিত। এই অবস্থায় রাজ্যের শাসক দলের একজন মুখপাত্র কীভাবে এতো অমানবিক কথা বলতে পারে।
হীরেন্দ্র নাথ লিখেছেন, “তোমার এই বক্তব্য পছন্দ হলো না যেটা যুব সমাজের কাছে খুবই দুঃখজনক।”
রতন সাহা লিখেছেন, “দাদা T.M.C ক্ষমতা থেকে চলে গেলে আপনার জন্য একটা বয়স্ক ভাতার আবেদন করে দেব আর তার সাথে আপনার বয়স্ক শিক্ষার ব্যবস্থা করে দেব কারণ আপনি স্কুল বা কলেজ জীবনে তেমন কোনো শিক্ষাই সম্পূর্ণ হয়নি।”
বিক্রম দাশগুপ্ত লিখেছেন, “রাজনীতি করচে এলে কমসে কম মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ থাকতে হয়, মানুষের কষ্টে সংবেদনশীল হতে হয়, বুকে দরদ না থাকলে নেতা হওয়া যায়না !! গরু ছাগল যদি রাজনীতিতে আসে এইরকম গাড়লের মত কথাই বলে !!”
অমল ঘোষ লিখেছেন, “সমাজের জঞ্জাল, বেকার দের জ্বালা উনি কি করে বুঝবেন। উনি তো ধ্বনির আলালের ঘরের দুলাল।
নেতা তারাই হন যারা সকলকে বঞ্চিত করে নিজেদের আখের গোছানোয় ব্যস্ত থাকে।”
আসলে এ এক জন বেজন্মা তাই ঠিকই বলেছে
কারন ও তো চাকরির যোগ্য ন য়
ছেলেটা নিজেকে সর্বজ্ঞানী ভাবছে। এটাই ওর দোষ। যে পার্টিটা করে তাতে মুখ্যুর চাষ হয়। এ তাদের মুখপাত্র। যাক সে কথা। বলি, অন্যকথা। যারা ভাবেন, বামেরা ৩৪ বছরে কিছু করেনি, তারা বার্ধক্য ভাতার জন্যে আবেদন করতে পারেন। নাহলে, বলুন, ৩৪ বছর সোনার ছিল, বা হিরে ফেলে কাচ নিয়েছেন। একুশে আর ভুল করবেন না।
দালালি করে খেতে পেলে চাকরির কি দরকার,এরা কি বুঝবে একটা শিক্ষিত ছেলের কি যন্ত্রনা,কি কষ্ট একটা চাকরি না পেলে, এদের তো শিক্ষাই নেই,এসব সমাজের লজ্জা
ওর মানবিক শিক্ষা আজ পর্যন্ত হয়নি, আর ও বেশিরভাগ যুক্তিই থাকে অযুক্তিক, ওর বিশেষ করে নিজের ট্রিটমেন্ট করানো দরকার কারণ ও মানসিক ও মানবিক দুর্বল। আর উনি একজন নেতা নন উনি একজন দালাল কারণ ইনি অন্যের ভুল ধরতে পারে কিন্তু নিজেদের ভুল শিকার করে না।